বাক্‌ ১৪৪ ।। আশুতোষ সরকার



বৃষ্টি অটো

পাশ দিয়ে বৃষ্টি অটো পথ বসে আছে হা করে ফলে ফেলে এসেছি টিকিট গিরিবাজ একটা সে রিকশার হুডে হুড়মুড়, র করছে বুদবুদ ছায়াটির ছানাটি নিয়ে গেল সিভিল রোদ এ রূপ আবহাওয়া অফিসের ছাতে তোমাকে ছুঁলাম ছুমন্তর রেডিও স্টেশনে ইশার খলবল পুষ্টি বুকে আমিও ছিলাম নির্জন গুম্ফা এখন নিচ্ছি টুকে মৃত ঠোঁটের চাঁদ ভিজে একাকার উদভ্রান্ত চোখ মাড়ভাঙা মেয়ে ট্র্যাফিক পুলিশ যেন ইচ্ছে করেনি ধূমপান এখন টিউশনিকাল ফুটপাত দখল মৃত কবি আর কবিতায় 'এই ধ্বনি শুকনোর' যত ছায়াহীন হেঁটে যাও একদিন



লি ৯কার

এমনকি পরিধির ভেতরে পুতুলের কাটা মাথা নাচের ইতিকথায় দূরবিন্দু হেন এই দুপুর আমাদের প্লাস্টিকের হাসির মর্মে বসে যায় রান্নাঘরের স্ত্রীলিঙ্গ
হিমায়িত চারু চোখ জুড়ে অ্যালার্ম টিট্ টিট্ টিট্ ১১.১১/একুরিয়ামের মাছটি মাছি হতে পারলো না
শব্দহীন পথ, বাতাসের মৃত স্লাইডগুলো এই সরীসৃপাকার ঠান্ডা সবুজ রক্তের চুমুকে করছে লি৯কার
পরিত্যক্ত আনাজ, বাসি মদের নোনতায় মুছে গ্যাছে বাঁধা নৌকাটি চাঁদের তেলে হরিণের চাষ। খুনগ্রস্থপলক থেকে খসে যাওয়া পুরনো জীবনানন্দ উত্তরে কমছে হৃৎশব্দ
ঠান্ডা সুরঞ্জনা তারিখের ঘড়ি ও ঘোড়ায় চোখের বারো পৃষ্ঠা ত র ল অমাবর্ষা


না পা <প্যা রা সি টা ম ল ল তা <> ব ন

নিঃশ্বাস বন্ধ করতে হবে হেন এই দুর্দান্ত হেস্তনেস্ত এমোন আত্মহত্যা কড়িকাঠের জিভে লেগে থাকে স্বাদ পথের পিত্ত /রক্ত /কফ যেন সূর্য পেরিয়ে গেল কেউ চোখে কি দীর্ঘকয়েকযুগক্লান্তক্লাস্টারক্লাস রক্তাক্ত তবুও কিছু রোদ্দুর শুকোয়নি পাজামার ফিতা। মৌ-লোভী নাভীর ভাদ্দুরে। যৌনতা না ক্ষুধা। ক্ষুৎকার ভরা শব্দ। তো টুকরোটি কমিশন না পা < প্যারাসিটামল = লতা><বন অন্নদৃষ্টি ময়দান মনসুন জিনসের ছায়া পাখি ঘানি ফালতু ইশ্ আ তোমার দেহে তুমিই গ্রাফিত্তির বরফবর্ষ এতদূর মেয়েকুয়াশা গুম্ফা গুমোট জানালা অথবা জরায়ু শীতোষ্ণ হ্যান্ডলুম রক্তকরবী ওওওওওওওওওওঁ পীত হরিৎ লাল ঘুমে মিনা করা থুতনিতে কাঁমড় ফোঁটা ফোঁটা ব্লেডগাছের লালা গড়িয়ে যায় চৌবাচ্চা লিপপপপপপপপপপপপপপ্ এগিয়ে ধরো ইয়ার



না টিউশনি না ভ্যাকসিন

টিউশনির পা'য় অন্ধকার পড়াচ্ছে স্যানিটাইজার দেখতে দেখতে চুষে যাই ওদ্দুর অব্দি অস্থির বিষন্নতা ওহ্ বারীনে রঞ্জনে স্বপনে চুপচাপ ছায়া হওয়া হলো না ।।
কোথাও সিঁড়ি নেই বলে চিঠি পাওয়া হয় না প্রিয় এই শরীর মধ্যবিত্ত বলে মেঘের ঘামে বরফ হয় না দূরের টুকরোগুলো হেন এই উজ্জ্বল রেল লাইন জুড়ে আমার কবিতারাআজ শুধু পয়সার কাঙাল।।
এই ক্ষুধায়ক্লান্তিতে জুলাই করছে রেইনি ডে সারি সারি মৃত একা: ভীষণ একা ওৎ পেতে থাকা আয়না থেকে ব্যকরণের মতো খসে পড়ছে রস আর ইশার স্নানের উচ্ছিষ্ট থেকে ময়ূর নাচছে।।
কবিতা লিখলে পয়সা পাওয়া যায়! (?) গোয়ালন্দের পালক কেটে কেটে উড়ে যাবার পায়তারা রক্তের পাখিটির বুকের নিচে উহ্য ফোঁপানি এক্কা দোক্কামিডিয়া ভর্তি ভ্যাকসিন পকেট ভর্তি শূন্য হাত ।।

No comments:

Post a Comment